আপুর হাতে আমার নুনু ২

 

আমি ঠ্যালা দিয়ে ভিতরে ঢুকালাম। কিন্তু আমার নুনুটা আসলে চোদার জন্য একেবারেই অনুপযোগী ছিল। তবুও ওই মুহূর্তে ওটা শক্ত হয়ে রত্না আপার ভোদার ভিতরে ঢুকে গেল।

আপা আমার কোমরে দুইহাত রেখে নিজেই নিজের দিকে টানতে লাগল। আমিও ঠেলতে লাগলাম।

এভাবে অনেকক্ষণ আমার নুনুটা আপার ভোদার ভিতরে ঢুকালাম আর বের করলাম। আপা তার কামিজটা টেনে তুলে দিল যাতে আমি ভাল করে দুধ ধরতে পারি। এবার মজা পাচ্ছিলাম। দুধ ধরে এত আরাম জানতাম না।
আমি বুকদুটি ধরে ধরে চিপতে লাগলাম। চটকালাম, টিপলাম, কচলাকচলি করলাম চাপলাম টানলাম মোচড়ালাম। বোটাদুটি তখনো সরু আর ছোট ছিল। কিন্তু তখন সেগুলি অনেক শক্ত মনে হইতেছিল। অনুভূতি দারুন হল তখন।

কিন্তু নুনুতে ত আরাম তেমন পেলাম না!
বলি, আপা আরাম কই, পাই না ত!
তুই ত এখনো ছোট, তুই পাবি না।

বলি, তুই কি আরাম পাইতেছস?
হ, আমি পাই ত। আমিও কি জানতাম চুদাচুদি করলে এত মজা আর আরাম লাগে??

আমি বড় হইলে ক্যামনে আরাম পামু আপা?

তুই বড় হইলে তর এই নুনুটাও বড় সোনা হইব। এটাকে বলবি তখন ধন। তখন এইটার ভিতর মাল হইব। চুদাচুদি করলে মাল আউট হইব তখন তুই অনেক মজা পাবি।

মাল কি?

রস। তুই এককাজ কর। আমার ভোদার ভিতরে একটা আঙ্গুল দে।

আমি আমার তর্জনী রত্না আপার ভোদার ভিতরে ঢুকানোর চেষ্টা করলাম। আঙুল ঢোকাতে পারিনি কারণ ফুটাই খুজে পেলাম না।

অবাক হয়ে দেখলাম ওখানে রসে ভিজে গেছে। চুপচুপ করছে। তাড়াতাড়ি আমি আঙুল বের করে আনলাম।

আপা বলে, পিছলা পিছলা কিছু পাস নাই? অগুলাই রস।
আর ছেলেদের রসগুলাকে মাল বলে। এই বলে আপা আমার মুখে কতক্ষণ চুমু খেয়ে বলল, এবার ঘুমা ভাই।

—***—

পরের রাতে আমি বলি, আপা আয় চোদাচুদি করি।

না, ঘুমা।

—***—

পরের রাতে আবার বলি, আপা চুদবি?
না।

আমার আরাম পাইতে ইচ্ছা করতাছে আপা। আয় না একবার করি।

না।

একটু পরেই মৃদুলয়ে শব্দ আসতে শুরু হল। মানে, বাবা মা চোদাচুদি শুরু করতেছে।।
আমি চুপ করে শুনতে শুরু করলাম। আজকে বুঝতেছিলাম কিছু কিছু । কেমনে বাবা মা চোদাচুদি করে ।

রত্না আপা পাশ ফিরে শুয়ে ছিল। নিশ্চুপ। নিরুচ্চার।

আমি পেছন থেকে আপাকে জড়িয়ে ধরলাম। একহাত আর এক পা আপার উপরে তুলে দিলাম।
আপা কিচ্ছু বলল না।
আমি এবার আপার পাছায় আমার নুনু চেপে রাখলাম।
ওদিকে শব্দ ক্রমেই ক্লাইম্যাক্সের দিকে যাচ্ছে।
নিজের অজান্তেই আমি আপার পাছায় আমার সোনাটা
ঘষতে শুরু করলাম। আস্তে আস্তে। ধীরে ধীরে।

সোনাটা(নুনু থেকে প্রমোশন প্রাপ্ত) ফুলে ফেপে উঠছে শুধু।
আপা এবার পাশ ফিরল । আমার মুখের দিকে কেমন সন্দেহভরা চোখে তাকিয়ে বলে, কিরে এটা তোর নুনু!!

আমি নিচের দিকে তাকিয়ে তখনো আপার পাছায় সোনা ঘষতেছিলাম।

আপা এবার পুরাপুরি ঘুরে গেল। আমার সোনাটা ধরে বলে, কিরে তর নুনু এমন হইল ক্যামনে? এটা না চিকনা ছিল? আরো ছোট ছিল??

বলি, আমি জানি না। তুই আমারে চোদাচুদি শিখাইছস। তারপর দুইদিন ধইরা এটা সারাদিন খাড়ায়া থাকে। আজকে দেখি এটা এমন ফুইলা গেছে। মোটা হইয়া গেছে। আপা, এইটা কি ধন?? এটার ভিতরে কি মাল হইছে??

আপা সোনাটা হাতে নিয়ে বলে, না। আরো দেরি আছে ধন হইতে। এটা এখন সোনা।

ওদকে শব্দ বন্ধ হইল। বাবা মা এখন ঘুমাবে। আপা বলে, চুপচাপ ঘুমায়া যা। শব্দ করবি, বাবা মা শুনবে।

বলি, তাইলে কাছে আইসা আমারে জড়ায়া ধর আপা। তর দুধ ধরি। সোনাটা তর শইল্যের লগে লাগায়া থুই।

না। তাইলে ঘুমাইতে পারবি না।

তাইলে তুই আমারে ঘুম পাড়ায়ে দে।

আপা বলে আচ্ছা। তোর প্যান্ট আরো নিচে নামা।

আমি একেবারে প্যান্ট খুইলা ফালাইলাম।

এবার আপা আমার সোনাটা মুঠো কইরা ধরল। তারপর খেচতে শুরু করল।
আমি বলি, আপা আমি ত এমন করি মাঝে মাঝে। খুব আরাম পাই।

আপা হাসতে হাসতে কয়, এটাই ত সবার নিজের একমাত্র সম্বল রে !!

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আপুকে বৃষ্টির রাতে জের করে চুদ*লাম

বন্ধুর বউকে চু'দলাম